আমাদের সম্পর্কে
[vc_row css=”.vc_custom_1412689095756{padding-top: 35px !important;padding-bottom: 65px !important;}”][vc_column width=”2/3″][title underline=”1″][vc_column_text css_animation=”top-to-bottom”]মৌমাছি চাষে বিশেষঙ্গ বনে গেছেন মো: আবুল কালাম সরদার জন্ম ১৯৬৩ সালে খুলনা জেলার ফুুুুলতলা থানার দামোদর গ্রামে । পিতামৃত: আকাম সরদার, মাতামৃত: ময়না বেগম। ১৯৮২ সালে মেট্রিক পাস করে অসচ্ছল পরিবারের জ্যেষ্ট পুত্র আবুল কালাম সচ্চল চাচার ফুলতলা বাজাস্ত দোকানে কাজ শুরু করেন। আর ভাবতে থাকেন নিজের মত কিছু করার। ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র কুঠির শিল্প (বিসিক) ত্রর উদ্যগে মৌমাছি চাষের উপর দুই মাস ব্যপি প্রশিক্ষনে অংশগ্রন নেন। প্রশিক্ষনের পর ৬০০টাকা ভাতা সহ ত্রকটি মৌমাছি রাখার খালি বাক্স দেওয়া হয় ।এক মাস তাওিক এবং এক মাস প্র্যাকটিকাল প্রশিক্ষন হয়।প্র্যাকটিকাল প্রশিক্ষন কালে গ্রামে গ্রামে ঘুরে মাছি ধরা হয়।১৯৮৪ সাল থেকে তিনি বিসিকের বিভিন্ন কেন্দ্রে খন্ড কালিন প্রশিক্ষক ও সুপারভাইজার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৫ সালে কৃষি ও যুব উন্নয়নেখন্ড কালিন প্রশিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর বিসিকের উদ্যগে মৌমাছির উপর গভেশনার কাজ সফলতার সাতে সমাপ্ত করেন।তার পর থেকে অনেক দিন যাবৎ এপিস সেরানা যাতের মৌমছি চাষ করেছেন। বাংলাদেশের গ্রামে এ জাতের মৌমাছি পাওয়া যায়। এর মধু উৎপাদন ক্ষমতা কম। তাই” বিসিক,ভারত থেকে ইউরোপিও এপিস মেলিফেরা জাতের মৌমাছি আমদানি করে। এরা কম হিংস্র এবং অন্ধ কারে থাকতে ভাল বাসে। ফলে এজাতের মৌমাছ চাষ সহজ। ২০০০সালে বিসিকের প্রকল্প পরিচালক জগদিস বাবুর পরামশে বাগরহাটের যত্রাপুর অবস্তিত বিভাগীয় মৌমাছি খামারে এপিস ম্যালিফেরা জাতীয় মৌমাছি চাষের উপর ১ সপ্তা প্রশিক্ষন গ্রহন করেন তার পর থেকে সফর ভাবে মৌচাষ করছেন। এজাতে মৌমাছি দিয়ে মধু উৎপাদন হয় বছরে ছয় মাস। সেটা আবার এক খানে বসে থাকলে হয় না।তাই বিভিন্ন জেলার প্রতন্ত গ্রাম থেকে নিজেস্ব মৌ-বক্স এর মাধ্যমে বৈঙ্গানিক উপায়ে মধু সংগ্রহ করেন। বাংলাদেশে সাধারনত সরিষা, লিচু, কালোজিরা,ধনিয়াও সুন্দরবনের ফুলের মধু বানিজ্যিক ভাবে সংগ্রহ করেন।মধু উৎপাদনের মৌসুম শুরু হয় বরষার শেষে সরিষার মৌসুম দিয়ে ডিসেম্বর মাসে মৌমাছি নিয়ে তিনি সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লা পাড়া , মানিক গঞ্জের ঘিওরওটাঙ্গােইল জেলার মির্জাপুর যান তবে যে বছর যে অঞ্চলে সরিষা চাষ বেশি হয় তিনি সেখান থেকে সরিষার মধু সংগ্রহ করেন।তিনি এসময় তার লোকোবল ও মৌ-বক্স নিয়ে ঐ মাঠে তাবু করে অবস্থান করেন।মধু সংগ্রহের সময় চার পাচ জন লোকের প্রযোজন হয়। দেড় মাস স্থায়ী সরিষা ফুলের মৌসুম মৃলত ব্যবহার হয় মধু সংগ্রহও নতুন চাক তৈরির কজে মৌমাছিরাও সে ব্যাপারে মনোয়োগী থাকে।এর পর ধনিয়া ও কালোজিরা ফুলের মধুর মৌসুম শুরু হয়। এটা সাধারনত জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এখানে পোলেন বেশী পাওয়া যায়।তাই নতুন রাণী তৈরিরসুয়ো নেওয়া হয়। যেসব রাণী দৃরবল হয় ডিম কম দেয় তাদের মেরে ফেলে নতুন রাণী তৈরি করা হয়। ধনিয়া ও কালোজিরা ফুলের মধু সংগ্রহের জন্য রাজ বাড়ীর কোলার হাটে, শরীয়াতপুর জেলার শীবচরে, মাদারিপুরের জাজিরা থানা থেকে ধনিয়া ও কালোজিরা ফুলের মধু সংগ্রহ করা হয়।এর পর লিচুর মধুর মৌসুম শুরু হয় মার্চ এর শেষ থেকেএপ্রিল পর্যন্ত। লিচু ফুলের মধু সাধারনত পাবনার ইস্বরদি,গাজিপুরের কাপাসিয়া এবং নড়াইল ও যশোর থেকে সংগ্রহ করা হয়। এরপর সুন্দর বনের ফুলের মৌসুস শুরু হয়। এপ্রিল থেকে জুন মাস প্রর্যন্ত এময় খলিসা, গরান, কেওড়া ফুলের মধু সংগ্রহ করা হয়। এই সংগ্রহীত মধু তিনি সলিড মধু ব্র্যান্ডে সারা দেশে ও বিদেশে সর বারহ করে। তবে মৌমাছি ফুল থেকে যে মূল্যের মধু সংগ্রহ করে তার দ্বিগুন মূল্যের ফসল উৎপাদন ও পরিবেশ রক্ষায় সাহায়্য করে দেশের অর্থনিতিতে গুরুত্বপৃ র্ন অবদান রখে।[/vc_column_text][vc_facebook][vc_googleplus][vc_tweetmeme][/vc_column][vc_column width=”1/3″][title title=”Stuff We Do Best” align=”align-left”][vc_progress_bar values=”95|Organic Products Variety:,88|Fast Delivery Services:,75|Packaging:” bgcolor=”custom” style=”style1″ units=”%”][vc_gallery type=”flexslider_slide” interval=”3″ images=”2740,2746,2526,2547,2542,2539,2538,2536,2645,2618,2637,2629,2631″ img_size=”large” onclick=”img_link_large”][vc_single_image image=”2767″ img_size=”full”][/vc_column][/vc_row][vc_row css=”.vc_custom_1412689128966{padding-top: 65px !important;padding-bottom: 65px !important;}”][vc_column][vc_single_image image=”2814″ img_size=”large”][vc_facebook][vc_tweetmeme][vc_googleplus][/vc_column][/vc_row]
